The True Face of Barça’s Fighting Spirit”

আমি জানিনা সে ব্যালন ডি’অর জিতবে কিনা। সে অনেক বার্সা ফ্যানের ফেভারিট প্লেয়ার সে তাও কিন্তু না।

কিন্তু একটা ব্যাপার নিশ্চিত: একজন বার্সা ভক্ত হিসেবে রাফিনহাকে সর্বচ্চ রেস্পেক্ট, এপ্রিশিয়েট করা উচিৎ।

অনেক প্লেয়ার যখন ব্যালন ডি’অরের টপ লিষ্টে জায়গা করে ফেলে তখন তাদের মধ্যে ইন্ডিভিজুয়্যাল কন্ট্রিবিউশান আর সেল্ফিশনেস একটা ব্যাপার চলে আসে। তখন তারা শুধুমাত্র নিজেদের স্বার্থ নিয়ে ভাবতে শুরু করে। তারা অলস টাইপের হয়ে যায়, “সুপারস্টার” মনোভাব নিয়ে খেলে।

কিন্তু রাফিনহা একদমই তার বিপরীত।
সে মাঠে অলওয়েজ তার ৫০০% দেওয়ার চেষ্টা করে। সে পুরো দলকে নেতৃত্ব দেয়। আর এই জন্যই ফ্লিক তার সমন্ধে বলেন:

“সেল্টা ভিগোর সাথে হাফ টাইমে আমি রাফিনহাকে বলেছিলাম পজেটিভ ভাবো আর আমাদের তোমার ক্যাপ্টেন্সি মাঠে দরকার। তারপর সে যা করলো তা এক কথায় অসাধারণ”।

রাফিনহা বার্সা ফ্যানদের কাছ থেকে প্রতিটি মুহূর্তের জন্য রেস্পেক্ট ও এপ্রিশিয়েট পাওয়ার যোগ্য। বর্তমানে সে যেমন পার্ফমেন্স করতেছে তা মাথায় রেখে ট্রান্সফারের বাজারে যদি ২০০ মিলিয়ন এর প্রস্তাব আসে তাতেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। তবে বার্সা বোর্ডের উচিৎ হবে এটা নিয়ে কোনো আলোচনা না করা। রাফিনহা কে “নট ফর সেল” ট্যাগ লাগিয়ে দেওয়া।

This is how you deal with players who fight, truly fight, for the badge. If you want someone to compete with him fine. But you don’t replace a warrior like that.

বার্সার স্বরুপে ফিরে আসার প্রধান একজন হয়ে দাঁড়িয়েছে রাফিনহা। সে এমন একটি আইডেন্টিটি ক্রিয়েট করেছে যে এই আইডেন্টিটি যে কারো বিরুদ্ধে বুক চিতিয়ে লড়াই করতে পারে।

ফ্লিক যে বার্সা গড়তে চাচ্ছেন সেই বার্সার অন্যতম নিখুঁত প্রতিচ্ছবি আমাদের রাফা।

Leave a Comment